নেংলা কাদেরের বর্তমানে অসহায় জীবন যাপন

নেংলা কাদেরের বর্তমানে অসহায় জীবন যাপন

কুড়িগ্রাম জেলার,রাজার হাট উপজেলার,নাজিম খান ইউনিয়নের, কালীর হাট এলাকায় বাড়ি এই লোকটির।

৩৫-৪০ বছর আগে এক দূর্ঘটনায় এক পা হারান।তিনি অতি কষ্টে ভিক্ষা বৃত্তি করে পাঁচ সন্তান ও স্ত্রী নিয়ে জীবন যাপন করে তিন মেয়ের বিবাহ দিয়াছেন এবং বর্তমানে দুই মেয়ে ফাজিল এ অধ্যায়নরত।অনেক দিন ভিক্ষা করে সংসার চালাতে হিমসিম খাচ্ছে ।

এই ভিক্ষাবৃত্তি লজ্জাকর এবং মেয়েরা ও কেমন যেন করে, তাই সে গন্য মান্য ব্যাক্তিবর্গের সহযোগীতায়, কালীর হাট বাজারে একটি পানের দোকান এবং বিস্কুটের দোকান দেন।

এর থেকে যা আয় হয়, তা দিয়ে কোন রকমে সংসার চালান।বর্তমানে দেশে এই করোনা ভাইরাসের কারনে দীর্ঘদিন ধরে দোকান বন্ধ।

বর্তমানে সে দান ভীক্ষা করতে ও পারেন না বয়সের কারনে। তার পরিবার পরিজন নিয়ে অতি কষ্টে জীবন চলছে ! সবদিকে সরকারি ভাবে আর্থিক সুবিধা পাচ্ছে। লজ্জায় কাউকে পারতেছেনা বলতে ।

তাই সরকারিভাবে বা কোন দানহৃদয় ব্যাক্তি এই নেংলা কাদের কে বাঁচার এবং তার পরিবারকে আর্থিক সহযোগীতা করলে উপকৃত হত।এখন যাবত সরকারি ভাবে কোন রুপ সাহায্য সহযোগীতা পান নি ।

এই পোষ্টটি উর্দ্ধতন কতৃপক্ষের দৃ্ষ্টি পড়লে, তার উপর সহযোগীতা করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করছি। প্রয়োজনে তার নিজস্ব ০১৭৫০৫৩১৬৪৭ নম্বরে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করছি।

আজ রবিবার (৫ই এপ্রিল) রাজারহাট উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহা: যোবায়ের হোসেন তাকে সরকারি সহায়তা বাবদ ১০ কেজি চাল ও ব্যক্তিগতভাবে ২০০ টাকা প্রদান করেন।

Ali Bokash ফেসবুক টাইমলাইন থেকে।।